গাজী মাজহারুল আনোয়ার

Gazi Mazharul Anwar

গাজী মাজহারুল আনোয়ার
জন্ম ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩
জন্মস্থান দাউদকান্দি, কুমিল্লা, বাংলাদেশ
মৃত্যু ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২

গাজী মাজহারুল আনোয়ার একজন প্রখ্যাত বাঙালি গীতিকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং কাহিনীকার। তাঁর জন্ম ব্রিটিশ ভারতের তৎকালীন কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দিতে। ১৯৬৪ সালে তাঁর গীতিকার জীবন শুরু হয় এবং এরপর থেকে তিনি পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে বাংলা গানের জগতে অবদান রেখেছেন। তিনি প্রায় ২১,০০০ গান লিখেছেন, যার মধ্যে অনেক গান বাংলা চলচ্চিত্রের অংশ হয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তাঁর বিখ্যাত গানগুলোর মধ্যে রয়েছে "জয় বাংলা, বাংলার জয়," "একতারা তুই দেশের কথা বল," এবং "একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়।" তিনি একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ অনেক সম্মাননা লাভ করেছেন। গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সৃষ্টিকর্ম বাংলার সংগীত ও সংস্কৃতিতে এক অনন্য ভূমিকা পালন করেছে।


Lyrics RSS

এখানে গাজী মাজহারুল আনোয়ার-এর ২৬৪টি গানের কবিতা পাবেন।

   
শিরোনাম মন্তব্য
জানি না সে হৃদয়ে কখন এসেছে
আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল
গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে
জয় বাংলা বাংলার জয়
নীল আকাশের নিচে আমি
চোখ যে মনের কথা বলে
এই মন তোমাকে দিলাম
একবার যেতে দে-না আমায়
তুমি সাত সাগরের ওপার হতে আমায় ডেকেছ
সবাই তো ভালবাসা চায়
আছেন আমার মোক্তার
একতারা তুই দেশের কথা
সুরের ভুবনে আমি আজো পথচারী
বলে দাও মাটির পৃথিবী
সবার জীবনে প্রেম আসে
যদি আমাকে জানতে সাধ হয়
আমি নিজের মনে নিজেই যেন
আমি তো বন্ধু মাতাল নই
আমার মন বলে তুমি আসবে
গীতিময় সেইদিন চিরদিন
আমায় যদি প্রশ্ন করে
ইশারায় শীষ দিয়ে আমাকে ডেকো না
একটি ছোট্ট আশা একটি ছোট্ট বাসা
সালাম পৃথিবী তোমাকে সালাম
প্রেমের আগুনে জ্বলে গেলাম সজনী গো
দুনিয়াটা মস্ত বড়
পারি না ভুলে যেতে
তুমি কখন এসে দাঁড়িয়ে আছো আমার অজান্তে
প্রেম যেন মোর গোধুলি বেলার পান্থ পাখির কাকলি
আমি তো আজ ভুলে গেছি সবই
আয়রে আয় ঘুম আয়
তোমার ঐ চোখের বাঁশি বিষের বাঁশি
আমার ছোট্ট ভাইটি মায়ায় ভরা মুখটি
চুল ধইরো না খোঁপা খুলে যাবে
ফুল যদি ঝরে গিয়ে আজকে রাতে
দুটি পাখি একটি ছোট্ট নীড়ে
মন চায় প্রতিদিন তুমি আমি একদিন
এই পথে পথে আমি একা চলি
তোর রূপ দেখে চোখ ধাধে
চোখের আড়াল হইলে পরে
প্রেমের ঐ মেলাতে লুকোচুরির খেলাতে
অভিমানী গো কথাটি শোন
ফুল বিনা কোনদিন মালা হয় না
গীতিময় এইদিন সেইদিন চিরদিন রবে কি
চোখে যদি চোখ পড়ে যায়
আলো তুমি নিভে যাও
সবুজ বনে যায় না চেনা বনের সবুজ টিয়া
এই জীবন আমি তো আর চাই না
আমি কোথায় বলো কোথায়
অনেক সাধের ময়না আমার
বাবা
খবরের কাগজে ছাপা তো হবে না
হায় হায় প্রেমে পড়লে
মন বলে খুলে গেছে দ্বার
খাতার পাতায় লিখতে এসে
সুচরিতা যেও নাকো কিছুক্ষণ থাকো
নীল নীল নীলাঞ্জনা
ভুলে গেছি সুর
কোন কাননের ফুল গো তুমি
তুমি আমার মনের মানুষ
মাগো তুমি একবার খোকা বলে ডাকো
চলে আমার সাইকেল
হাত ধরে নিয়ে চলো
বিদেশ গিয়া বন্ধু তুমি
কাঁকন কার বাজে রুমঝুম
ও পাখি তোর যন্ত্রণা
চিঠি লিখলাম তোমাকে
প্রথম যেদিন আমি
সাতটি রঙের মাঝে আমি
সে যে কেন এলো না
ওরে ও পরদেশী
বিক্রমপুরে বাপের বাড়ি
তুমি বড় ভাগ্যবতী
এই শহরে আমি যে এক
তোমারই পরশে জীবন আমার ওগো ধন্য হলো
আমি ধন্য হয়েছি ওগো ধন্য
হয় যদি বদনাম
তুমি যে আমার জীবনের উপহার
আমার এই মন আমি যারে দিতে চাই
গান নয় জীবন কাহিনী
সুখের দিনেও আমি তোমার
জীবনের এই যে রঙিন দিন
কতটা বছর এই সুখ রবে গো
সবাই বলো মা
আইছে দামান সাহেব হইয়া
বন্ধু আমরা তিনজন
লেখাপড়া করে যে
সে আমায় চিঠি দিয়েছে
সেই মেয়েটি
রাগ করবার আরো যে কতো
ওগো মা তুমি শুধু মা
বন্ধু তোর বারাত নিয়া আমি যাবো
এই চোখ বলেছে
ওরে তোর মা জননী
আমি এক দুরন্ত যাযাবর
কাছে এসো যদি বলো
সুখে থাকো চিরকাল
জীবনের গল্প
দিন কাটে যেমন তেমন
এক গেরস্তের ঘরে
কিছু কিছু মন আছে
আলোর গানে ভুবন
কেউ তো জানেনা
অন্তর জ্বালাইয়া নয়ন ভাসাইয়া
ওরে রসিক নাইয়া
কে, কে, কে তুমি বলোনা
ছোট্ট একটি গ্রাম
জীবনটা হয় যদি এমনি সুন্দর
একটি কথা হয়নি বলা
মিছে হলো সবই
ভেঙেছে পিঞ্জর
আমি কতোদিন কতোরাত ভেবেছি
প্রিয়তমা একা একা চলে যেওনা
ধীরে ধীরে চল ঘোড়া
যেওনা যেওনা যেওনা মা
তুমি সখা আমার বন্ধু লাগো
ওগো মোর মধুমিতা
ওরে আমার আদরিনী সোহাগিনী বোন
এই বাসর প্রদীপ ম্লান হলো যে
লোকে বলে রাগ নাকি
না গো তুমি ছাড়া ভালো লাগেনা
শেষ হলো না পত্র লেখা
আমাদের এই পৃথিবীটা আজ আনন্দে ঝলমল
তুমি ছিলেনা যখন
ওরে প্রেম, কিছু কথা বলে যা
শুধু একবার বলে যাও
সে আমার ভালোবাসার আয়না
যেজন ভালোবাসে সেতো কাছে ডাকবেই
খোঁটা দিলে আমি তোমার মান রাখবো না
যখন তখন বলে কেন মন
শূন্য হাতে আজ এসেছি
কে যেন আজ আমার চোখে
তোমার বিরহে প্রিয়
ভাবী যেন লাজুক লতা
সোনা চান্দি টাকা পয়সা
আজ আমার বাঁচতে যে সাধ হয়
আজ কেনো মন
ফুলে বসন্ত আসে রে বার বার
আমরা দুই বেচারা
কিনি কিনি কংকনো
ব্যথা বড় ভালো লাগে
ছবি যেন শুধু ছবি নয়
পায়ের মাপ দাও
পথ যেন ফুরাতে না চায়
ওগো চোখে চোখে চেয়ে থেকো না
এই আঁকাবাঁকা পথ পেরিয়ে
যে মন ভালোবাসে সেতো কথা বলবে
তোমার রূপের এতো যে আলো
আমার যৌবনের মৌবনে
যখন আকাশে চাঁদ ওঠে
মান অভিমান সেতো হৃদয়েরই টান
জীবন সাথী তুমি আমার
প্রেমে আমার কোন সে বারতা
ছুঁইয়ো না ছুঁইয়ো না
আকাশকে প্রশ্ন করো
রোজ ভাবি লিখবো রোজ নামচা
হাজার বছর ধরে
পাওয়া না পাওয়ার কুলেতে দাঁড়িয়ে
কিছু বলা যায়না, কিছু শোনা হয়না
লোকে কেন বউরে তালাক
জানি কবিতার চেয়ে তুমি সুন্দরতম
সবারই জীবনে প্রেম আসে একবার
বিনা তারের টেলিফোনে
ঝিরিঝিরি হাওয়া মিটিমিটি তারা
অনুরাগের গানে গানে
কারো আপন হইতে পারলি না অন্তর
দেখা নেই দেখা হলো
অনেক পথের শেষে
তুমি যদি বলে দিতে
ওগো মনোমিতা কিছু বলো আজ
আমায় আর ডেকো না
ঘুর্ণি চাকায় ঘুরতে জীবন
মন ছুটে যায় আহারে
আমি কাঁকন দিয়ে ডেকেছিলেম
ওরে মায়ের চেয়ে বড় কেহ নাই যে দুনিয়ায়
নতুন আলোর ছোঁয়া লাগে প্রাণে
তোমাদের সভায় আমার এ গান
আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে
কী যে ভালো লাগে এই রাতের আকাশ
মন প্রজাপতি, যেন পাখনায় রং লেগেছে
না হয় আজকে কিছুক্ষণ মন দিয়ে পড়লে
ঝিলমিল ঝিলমিল করবে রাত
এতদিন পরে কাছে এলে যদি
আমার চোখের পাতায় স্বপন নিয়ে
পুরোনো আমাকে খুঁজে
মন দিয়ে মন চাই
এলেই যখন আরো কিছুক্ষণ
তোমারে পেয়েছি আমি
কাগজের ফুল আমি
আঁকাবাঁকা পথে যেতে
বৃহস্পতি আমার এখন তুঙ্গে
তুমি এতই যদি লাজুকলতা
রাত্রি আহা চাঁদের চোখে কাজল আঁকে
বন্ধুরে ও বন্ধুরে
ও আমার ভালোবাসা ফিরে এসো
সুখের এই মরণ ফাঁসি কে দিলো আমায়
কোথায় হারালো আমার মধুর ফাল্গুনী
আলোর গানে ভুবন ভরেছে
নগ্নতার এই প্রদর্শনী
আমার খুকুমণি
দুটি চোখ কাজলে সাজে না
এই কোথাও আঁধার এই কোথাও আলো
শত বরষার জল
এই কি এসেছে জীবনে প্রথম ফাল্গুনী
ভীরু কাঁকন গুঞ্জন তোলে নির্জন এই রাতে
প্রেম যেন এক ছোট্ট চিঠি
কোনোদিন আমার এ কথাগুলো
আর মেখো না কাজল তুমি চপল আঁখিতে
তুমি কাছে এসো বন্ধু
মন নেবে গো মুক্তো মন
হাত ভরা চুরি চাই
শোনো প্রেমের ভাষা নাই
যখন ছিলেম একেলা কাটতো না যে এই বেলা
এই যদি বলি যেতে নাহি দেবো
সুখ দুঃখের সাথী
ইচ্ছে করে গল্প করি
পেয়েছি আমি তারে
বলবো না গো সেই কথাটি
আমি এক মাস্তানা আমার নাই ঠিকানা
মন যারে কাছে পেতে চায়
আমার এ দুটি আঁখি
একি কলিকাল যার বুঝিনা হালচাল
হৃদয় দু'চোখ মেলে
হাত ধরে মোরে নিয়ে চলো
কে যেন এলো আমার দ্বারে
আজি হলো শুক্রবার কথা ছিলো চিঠি লেখার
আরো কিছুক্ষণ এই দুটি মন
নীড়ে ফেরা পাখি বলে
যতো কালো হোক ওই দুটি চোখ
কথা দাও সেই কথা
খুলে নে সেই বাজুবন্দ
ভালোবাসা দিয়ে মোরে
আপায় কইছে আমারে বাল্যশিক্ষা কিনা দিছে
কবিতা না না সেতো নয়
পথ তো ফুরিয়ে যাবে
শিল্পী চোখের কল্পনায়
আমার মায়া ডোরে বাঁধা ও মন
রাত বলে ওগো তুমি যে আমার
সাত রাজার ধন দাদু আমার
একটি বছর আগে সে এক অন্ধ রাতে
সে যে তার দু'চোখ দিয়ে
মৃগের ওই কস্তুরীর গন্ধ নিলেম
একটা টাকা দিয়া যান
পিরিতি করুম না
তোমার ওই চোখের বাঁশি
মনকে বুঝাই কেমন করে
মনে পড়ে তুমি এসেছো সেদিন
চিঠি লেইখাছি নিশি রাইতে
চঞ্চলা হাওয়া রে
চোখের নজর এমনি কইরা
অন্ধকারে জ্বলে পুড়ে
আমি ওই মনে মন দিয়েছি যখন
দিলেম নাহয় বাজুবন্দ ঝুমকো লতার দুল
অশ্রু রেখায় এঁকোনা বন্ধু
তুমি আসবে এই লগনে
দুটি পাতা একটি কুঁড়ি
চিঠি লিখে দিয়েছি
আমার টাকা আছে ভাই পাবলিকের পকেটে
ভাবতে পারিনা, আমি ভাবতে পারিনা
কুংফু ক্যারাটে জুডু খেলাতে
এক অন্তবিহীন স্বপ্ন ছিলো
কতো ভ্রমর আইলো গেলো
বন্ধু দিমুনা যাইতে
নদীর কিনারে কোয়েল বলেরে

    This is the profile page of Gazi Mazharul Anwar. You'll find a list of Bangla song lyrics of Gazi Mazharul Anwar on this page.