জোলার ব্যাটা কোলাৎ চড়ি
বিয়াও কইরবার যায়
হাউস করি বিতরী চাউলের
পন্তা দিলে মায়-
ছাওয়া ঘপঘপেয়া খায়।
ছাওয়া বিয়াও করইবার যায়।।


আকালি নাই নবনও নাই
ঢালোং একনা ঘি
কইয়্যাঁর বাপে পিরান দেয় নাই
ছাওয়া পিন্দে কি-
হায়রে গাবড়ু পিন্দে কি?
সেইনা দুক্কে গাবড়ুর মাসি
কান্দে হায়রে হায়।।


অটোও নাই, ইশকাও নাই
গাড়িও নাই ছিঃ
কইয়্যাঁর মামু জুতা দেয় নাই
গাবড়ু পিন্দে কি-
হায়রে গাবড়ু পিন্দ কি?
ঘাটা ধরিল হাঁটা পন্থে
কাঁটা বিন্দিল পায়।।


গাবড়ু সাগাই ঘাটৎ আসিল
ঘাটৎ নাইরে নাও
কইয়্যাঁর খালু বড়ো কিপটা
করে নাইরে ভাও
হায়রে করে নাইরে ভাও
সাজাও একটা কলার ভুড়া
গছ কোনটে পায়।।


চেয়ার নাইরে টেবিল নাইরে
সাগাই ভত্তি বাড়ি
গাবড়ুক বইসপার বিছিয়া দেও
কইয়্যাঁর মায়ের শাড়ি-
হায়রে কইয়্যাঁর মায়ের শাড়ি
খুঁজি খুঁজি পাইলে একখান
জোড়া তালি তায়।।


কইয়্যাঁর বইনের নাটক বেশি
তালোঙ তালোঙ করে
শরবত দিতে চ্যাংড়াগুলার
গায়োৎ উল্টি পড়ে-
হায়রে গায়োৎ উল্টি পড়ে।
বইনের পাছোৎ এমরাও দেখোং
বিয়াও বইসপার চায়।।


কইয়্যাঁর বওনাই দুবাই থাকে
চাগার দ্যাখায় কি যে
গাবড়ুক একনা কোলাৎ নিয়ে
উল্টি পড়িল নিজে-
হায়রে উল্টি পড়িল নিজে।
কান্ড দেকি সাগাইগুলার
হাসি থামা দায়।।


রচনাকাল : ০৭ আগষ্ট ২০২৩, লালমনিরহাট।