নদীর বুকে জলের নাইরে স্রোতধারা গতি
কোথায় গেল ছোট্ট বেলার সেই ব্ৰহ্মপুত্ৰ নদী?


আষাঢ় শ্রাবণ ভরা গাঙে উতলা ছিলো পানি
পাল উড়াইয়া যাইতো নৌকা গুন টানিয়া সারি
এপার ওপার যাওরে মাঝি নাই কি মনে সেই স্রোতস্বিনী?


আসতো কত নয়া নৌকা নয়া মানুষ মাঝি
থাকা খাওয়া করতো সবই নোঙ্গর ফেলে ঘাঁটি
রাতের বেলা গাইতো গান চাঁদ প্রসরে বসি।


জলের স্রোতে সেই কি কাঁপন সেই কি প্রতাপ প্রবাহ
বালিয়াড়ি ঝড় তুফানে ভাসায় নিতো ঘর বাড়ি সমূহ
সেই রূপ দেখে বাবা আমার বলতো দোহাই কালী।