তোমার নামে দুয়ার লিখে দিলাম যতন করে
তুমি আমার সুখের পাখি দুঃখ নামা ঘরে
আমার ঘরে তুমি ছাড়া কে আমাকে  ধরে


পথের পথিক পায়ে পায়ে এলো গেলো যত
চোখের আড়াল হলে পরে মুছে যায়রে ক্ষত
কেউ কি পারে মন পাজরে গাঁথতে মালা পরে


তোমার মুখের নজর লাগা ওই হাসিতে মাখি
মনে মনে ধরে আমার যেনো চেয়ে থাকি।
নূপুর পায়ে মেহেদী রং  সু বাতাসে ফুটে,
দেখতে যেন ভালা লাগা চোখ লুটিয়ে ছুটে।
থাকলে তুমি ঘরে ভেতর জোছনা নেমে ঝরে


হাতে তোমার শিল্ল আঁকা ওই মেহেদীর কালি
সাথে আছে সোনার আংটি কানে সোনার বালি
হাতের চূড়ি পায়ের নূপুর কন্যা যখন পড়ে
আঁধার ঘরে পূর্নিমাতে যায়রে যেন ভরে