ঢোল বাজে খোল বাজে
ফুলতি নাচে ঘরের মাঝে
আজ স্নিগ্ধার বিয়া।
পালকি চড়ে স্বামীর ঘরে
যাইবে যে চলিয়া।
বর আসিবে মাইক্রোবাসে
বন্ধু-বান্ধব নিয়া।।


কেউবা মাখায় হলদি গায়ে
কেউবা মেহেদী,
কেউবা বলে বর আইসাছে
সাজাও তাই জলদী।
ঢুলী বাজায় ঢাক ঢোল
তাইত এত সোরগোল
পটকা ফোটে দুরুম দুরুম
চোখে কারো নাই ঘুম
হইহুল্লুর বিয়ার বাড়ি,
কন্যা সাজায় তাড়াতাড়ি
দাদী নানী, সাত বান্ধবী
সকলে মিলিয়া।
আদরিনী, সোহাগীনী
       স্নিগ্ধার আজ বিয়া।।


সানাই কাঁন্দে সারেন্দা কাঁন্দে
কাঁসর ঠন্ ঠন্
সানাইয়ের কাঁনদনে
           কাঁন্দে মায়ের মন
স্নিগ্ধার মায়ের নরম মন
স্নিগ্ধা যে তার বুকের ধন
তারে ছাড়া একলা
থাকবে কেমনে শেষবেলা
মেয়ের শোকে বুক ভাসে তার
চোখের পানি দিয়া।
বাবা মায়ের আদরের মেয়ে
            স্নিগ্ধার আজ বিয়া।